বুধবার, মে ৮, ২০২৪
ঢাবি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনইউকে’র শতবর্ষের আয়োজন অনুষ্ঠিত
ঢাবি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনইউকে’র শতবর্ষের আয়োজন অনুষ্ঠিত

ঢাবি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনইউকে’র শতবর্ষের আয়োজন অনুষ্ঠিত

প্রতিষিদ্ধ প্রতিবেদক
প্রকাশের সময় : October 19, 2022 | শিক্ষাঙ্গন

যুক্তরাজ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেকশিক্ষার্থীদের সংগঠন ঢাকা ইউনিভার্সিটি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন ইউকে (ডুয়াক); অনবদ্য আয়োজনে উদযাপন করলো গৌরবের একশোবছর। গ্রেটার লন্ডনের হেইনল্ট এলাকার বিখ্যাত ইভেন্টস ভেন্যু দ্য উইলোজে ১৬অক্টোবর, রবিবার দুপুর ১২টায় শুরু হওয়া বর্ণিল এই আয়োজনে যোগ দেন বাংলাদেশসহইউরোপের বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে থাকা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়েরআট শতাধিক প্রাক্তন ছাত্র-ছাত্রী ও তাদের পরিবার।অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা মুহাম্মদ এনামুল হক, সাধারণ সম্পাদকআনোয়ার কবীর খান এবংশতবর্ষ উদযাপন কমিটির আহবায়ক বুলবুল হাসানের স্বাগত বক্তব্যের মাধ্যমে শুরু হয় বর্ণিলএই আয়োজন। সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ও ট্রাস্টি কাউন্সিলরসায়মা আহমেদের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত আলোচনা পর্বে বক্তব্য রাখেন ঢাকা ইউনির্ভাসিটি অ্যালামনাইঅ্যাসোসিয়েশন কেন্দ্রীয় কমিটির বর্তমান সভাপতি আনোয়ার উল আলম, সাবেকসাধারণ সম্পাদক রঞ্জন কর্মকার, খ্যাতিমান অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম জাহান, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব ডলি ইসলাম ওকেন্দ্রীয় অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য অনুপম রায়। এ সময়স্মৃতিচারণ করেন পঞ্চাশের দশকথেকে শুরু করে সাম্প্রতিকসময়ের সব অ্যালামনাই। অনুষ্ঠানেঢাকা ইউনির্ভাসিটি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন ইউকে'র বিশেষপ্রকাশনার মোড়ক উন্মোচন করাহয়।  
বক্তারা বলেন, ভাষা আন্দোলন থেকেশুরু করে মহান মুক্তিযুদ্ধ এবং দেশের বিভিন্ন সংকটে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ঐতিহাসিকঅবদান অনস্বীকার্য। ১৯২১ সালের ১ জুলাই, যাত্রা শুরু করা দেশেরসর্ববৃহৎ এই বিশ্ববিদ্যালয় গতএকশো বছরে জ্ঞানচর্চা ওশিক্ষা বিস্তারে অসামান্য ভূমিকা রেখে চলেছে। 
সাংস্কৃতিকপর্বে বিশ্ববিদ্যালয়ের দিনগুলোতে ফিরিয়ে নিয়ে গিয়ে দর্শকদেরমন মাতিয়েছেন নন্দিত ব্যান্ড তারকা শাফিন আহমেদ। এছাড়াও বিশেষ সাংস্কৃতিক পরিবেশনায় অংশ নেন বাংলাদেশথেকে আসা সঙ্গীত শিল্পীতামান্না প্রমিসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন দশকের সাবেক শিক্ষার্থীরা। 
অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের কৃতি ও মেধাবীসন্তানদের অ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়। সবশেষে চোখ ধাঁধানো আতশবাজিও আলোকসজ্জার মধ্য দিয়ে শেষহয় শতবর্ষের এই জমকালো আয়োজন।